martes, 5 de enero de 2016


REVISTA DE LITERATURA Y ARTE , GRATUITA BILINGÛE 

CASTELLANO-BENGALÍ

Directores :Gladys  Cepeda Y Mainak Adak

Traductor :Mainak Adak

Diseño del blog y del logo  :Gladys Cepeda

  Foto extraída de google

Para enviar  material  contactarse  por facebook, O E-MAIL

SE AGRADECE LA DIFUSIÓN


Si se utiliza material del blog se solicita citar la publicación

 

 বিনামূল্যের  শিল্প ও সাহিত্যের পত্রিকা  ক্যাস্তিলিয়ান (স্প্যানিশ) - বাংলা 

 

সম্পাদক: গ্লাদিস সেপেদা ও মৈনাক আদক

অনুবাদক: মৈনাক আদক

 ব্লগ ডিজাইন: গ্লাদিস সেপেদা

ব্লগের ছবি গুগল থেকে সংগৃহীত

লেখা পাঠানোর জন্য যোগাযোগ করুন ফেসবুক বা ই-মেলে

সম্প্রচারের জন্য ধন্যবাদ 


 -যদি এই ব্লগের কোনো রচনা ব্যবহার করেন, তাহলে প্রকাশিত অংশটি উদ্ধৃত করার জন্য অনুরোধ করা হচ্ছে।

lunes, 4 de enero de 2016

Alejandra Pizarnik আলেহান্দ্রা পিসানিক

 
 A LA ESPERA DE LA OSCURIDAD

Ese instante que no se olvida
Tan vacío devuelto por las sombras
Tan vacío rechazado por los relojes
Ese pobre instante adoptado por mi ternura
Desnudo de sangre de alas
Sin ojos para recordar angustias de antaño
Sin labios para recoger el zumo de las violencias
perdidas en el canto de los helados campanarios.

Ampáralo niña ciega de alma
Ponle tus cabellos escarchados por el fuego
Abrázalo pequeña estatua de terror.
Señálale el mundo convulsionado a tus pies
A tus pies donde mueren las golondrinas
Tiritantes de pavor frente al futuro
Dile que los suspiros del mar
Humedecen las únicas palabras
Por las que vale vivir.

Pero ese instante sudoroso de nada
Acurrucado en la cueva del destino
Sin manos para decir nunca
Sin manos para regalar mariposas
A los niños muertos 


আঁধার নেমে আসার আশায়



অবিস্মরণীয় এই মুহূর্ত

কি ভীষণ রিক্ত হয়ে ফিরে আসে ছায়ায়

কি ভীষণ রিক্ত হয়ে গলাধাক্কা খায় ঘড়ির হাতে

বেচারা সেই মুহূর্ত আশ্রিত আমার স্নেহে

ডানার রক্তে সে নিরাবরণ

দৃষ্টি নেই যে পুরোনো ক্লেশ ফিরে দেখবে
ঠোঁট নেই যে গির্জার আইসক্রিমের গানে

হেরে যাওয়া হিংসার সুরুয়ার স্বাদ নেবে।



ওকে রক্ষা কোরো হে হৃদয়পুরের অন্ধ মেয়ে

তোমার হিমায়িত কেশদাম ধরো আগুনের পাশে

ভয় পেলে জড়িয়ে থাকো ছোট্ট মূর্তিটাকে।

তোমার পা দিয়ে সতর্ক করো ধরিত্রী কেঁপে উঠলে

তোমার দুপায়ে যেখানে মরেছে ভবিষ্যতের মুখোমুখি হওয়ার

ভয়ে কম্পমান সোয়ালো পাখির দল

ওকে বলে দাও, সাগরের দীর্ঘশ্বাস

ভিজিয়ে দেয় সেই অনন্য শব্দাবলীকে

যারা জীবনের মূল্য জানে



কিন্তু অনস্তিত্বের সেই ঘর্মাক্ত মুহূর্ত

ঘর বেঁধেছে নিয়তির গুহায়

হাত নেই কখনো কিছু বলার জন্য

হাত নেই প্রজাপতি উপহার দেওয়ার জন্য

মৃত শিশুদের


LA ÚLTIMA INOCENCIA 
 

Partir
en cuerpo y alma
partir.

Partir
deshacerse de las miradas
piedras opresoras
que duermen en la garganta.

He de partir
no más inercia bajo el sol
no más sangre anonadada
no más fila para morir.

He de partir

Pero arremete ¡viajera! 



শেষ সারল্য



চলে যাওয়া

শরীরে ও আত্মায়

চলে যাওয়া।



চলে যাওয়া

আয়নাগুলো ভাঙতে ভাঙতে

অত্যাচারী পাথরের স্তূপ

ঘুমোচ্ছে কন্ঠস্বরের ভেতরে।



চলে যেতে বাধ্য হয়েছিলাম

দিনের আলোয় ছিল না আর কোনো আলস্য

আর কোনো বাকরুদ্ধ রক্তপাত

আর কোনো মৃত্যুপথযাত্রীর সারি।



চলে যেতে বাধ্য হয়েছিলাম



কিন্তু আক্রমণ শানাও, হে পথিক !


Alejandra Pizarnik (1936-1972)

আলেহান্দ্রা পিসানিক ( ১৯৩৬-১৯৭২)

Augusto Acosta Rada আগস্তো আকোস্তা রাদা


El arte invita, mueve, cataliza y genera dinámicas. Se hace interesante transformar materiales de uso industrial, algo así como crear y materializar utopías.... Desde la idea que va tomando cuerpo hasta que se convierte en poesía, luego poco a poco los dibujos  se hacen maquetos para interpretar la escala hasta lograr una estrategia, que contiene ritmos y trabajo de taller. Integración de equipo, colaboradores……  Hasta que la pieza respira y empieza a vibrar.... Alquimia.... proceso de hacer arte, todo un cuento de energía, de encuentros y logros.... como este pez, "memoria" o "gran pez" y lo muy importante es que ya existe! ... se comunica y expresa, ahí radica esa magia que desde siempre existe: "El Arte". (Exposición octubre 2015  Parque Costazul, Isla Margarita fotografía de Daniel Ramírez, Sol de Margarita).






... Desde todos los tiempos, "el pez", forma marina, voluptuosa y dinámico volumen, exquisito ser, ha sido tema y clave en el arte. Realizado por artistas de todas las geografías, épocas y con los más diversos materiales en múltiples formatos se convirtió en legado e imagen, símbolo y señal de la historia.


 










 
















 
2015 un año de logros y retos!. interesante transformar materiales de uso industrial, algo así como crear y materializar utopías .... desde la idea que toma cuerpo hasta que se convierte en poesía, luego poco a poco los dibujos entonces se hacen maqueta para interpretar la escala, una estrategia, que contiene ritmos y trabajo de taller. Integración de equipo. Hasta que la pieza respira y empieza a vibrar .... alquimia.... proceso de hacer arte, todo un cuento de energía, de encuentros y logros. 2015 ha sido generoso!


 












crear y caracterizar volúmenes para una iconografía posible, que vincule identidad y patrimonio, Vivir frente al mar de Margarita es un gran alimento para el arte. Las ciudades con urgencia requieren y necesitan conciliar sus espacios urbanos.

Madre pescadora, hombres del mar, Olas de amor ..... Hombres de la tierra


Olas de amor ... julio 2015




 
















 




















 



el arte se cuela por una y mil rendijas o de la mano de amigos solidarios, emprendedores y constructores que se encantan y dan rienda suelta a la necesidad de crear. Este año tambien se logro trasladar y reubicar la natividad 2000 que desde hace 15 años permaneció en una de las plazas viales de mayor relevancia de la isla. Y ahora en diciembre siguiendo la tradición venezolana de "la postura del niño Jesús" se culmina con éxito este renacimiento 2015
 







 Ahora 2016 se viene con mucha energía para consolidar y abrir la escuela taller de arte urbano de Bella Vista. Ciudad de Porlamar. Isla Margarita. Una buena forma de ampliar los espacios para trabajar y compartir
2016 con seguridad dará rienda suelta a nuevas obras y piezas. Desde ya trabajando en una serie de "amor caballo" altos y bajos relieves en madera. Blanco sobre blanco. Porque el arte es esto, amor y ternura .....

 























 Escultor
 
শিল্প আমাদের আহ্বান জানায়, নাড়িয়ে দেয়, বৈচিত্রকে চালনা করে এবং তার অনুঘটকের কাজ করে। কোনো মেটিরিয়ালকে শিল্পে রূপান্তরিত করাটা দারুণ আকর্ষণীয়, যেমন এইভাবেই ইউটোপিয়া সৃষ্টি ও তাকে বাস্তবায়িত করা...ধারণা থেকেই জন্ম নেয় শরীর যতক্ষণ তা রূপান্তরিত হয় কবিতায়, তারপর ধীরে ধীরে আঁকা রেখাগুলো পূর্ণাঙ্গ চেহারা পায়
একটা নিদিষ্ট প্রকরণের মানদন্ডে পৌঁছানোর জন্য, যার মধ্যে থাকে ছন্দ এবং মহড়া। একটা দলকে ও সহযোগীদের এক সুতোয় গাঁথা...যতক্ষণ না একটা নাটক শ্বাস-প্রশ্বাস নিচ্ছে... অ্যালকেমি... শিল্প সৃষ্টির পদ্ধতি, পুরোটাই এক প্রবল এনার্জি, আদান-প্রদান আর কীর্তি অর্জনের গল্প... যেমন এই মাছটা, 'স্মৃতি' বা 'বড় মাছ' এবং ভীষণ গুরুত্বপূর্ণ হলো, এর অস্তিত্বও আছে!... যে কথা বলে এবং নিজের কথাও বলে, সেখানে ঐ জাদুটাই জানিয়ে দেয় তার অস্তিত্বের কথা: 'শিল্প'( ২০১৫ অক্টোবরের পার্কে কোস্তাসুলে দানিয়েল রামিরেসের ইসলা মার্গারিতা, সোল দে মার্গারিতার আলোকচিত্র প্রদর্শনীতে )



২০১৫ সাফল্য ও চ্যালেঞ্জের বছর! ব্যবসায়িকভাবে লেখা অনুবাদ হতে দেখা আশাব্যঞ্জক, এভাবেই সৃষ্টি হয় ইউটোপিয়া... এই ধারণা থেকে খড়-মাটির আঙ্গিক নিয়ে বসেছিলাম কবিতায় রূপান্তর ঘটাবো বলে, ধীরে ধীরে আঁকা ছবিগুলো মডেল হয়ে উঠল স্কেলটাকে ধরার জন্য ধীরে ধীরে আঁকা ছবিগুলো মডেল হয়ে উঠল, এটাই ছিল আমার কারুকৌশল, যেখানে ছন্দ ও পরিশ্রম থাকে পাশাপাশি। টিম-ওয়ার্কে বিভিন্ন উপাদানের একীভূতকরণ। যতক্ষণ না মডেলটা শ্বাসপ্রশ্বাস নেয়...আলকেমি...শিল্প নির্মাণের পদ্ধতি, পুরোটাই এনার্জি, আবিষ্কার ও সাফল্যের গল্প। ২০১৫ এক দুর্দান্ত বছর!



মাছটা সবসময়ই সমুদ্রে সঞ্চরমান, ইন্দ্রিয়সুখবর্ধক, সুতীব্র হবে- এটাই ছিল শিল্পকর্মটির থিম। সব দেশের সব কালের শিল্পীদের হাতে বিভিন্ন জিনিস দিয়ে বিভিন্নভাবে নির্মিত ঐ শিল্পকর্মটি হয়ে উঠল ইতিহাসের উত্তরাধিকার, প্রতিমূর্তি, প্রতীক ও সংকেত।

মূর্র্তিশিল্পের জন্য অসংখ্য শিল্পকর্ম নির্মাণ ও প্রাণপ্রতিষ্ঠা করা, যাদের থাকবে নিজস্ব পরিচয় ও ঐতিহ্য, মার্গারিতা সাগরের সামনে বাস করলে শিল্পকর্মের অনেক উপাদান মেলে। সংকটাপন্ন শহরগুলোয় খোলামেলা জায়গার পরিমাণের সামঞ্জস্য রাখা প্রয়োজন।

মেছুনী মা, সাগরের মানুষেরা, ভালোবাসার তরঙ্গ... ধরণীর মানুষেরা



ভালোবাসার তরঙ্গ... জুলাই ২০১৫



শিল্পের হাজার ফাটল ঢেকে দেয় বন্ধুদের সংহতি, উদ্যোক্তা ও নির্মাতা যারা শিল্পের কদর করেন এবং নির্মাণকর্মে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেন। এই বছরও ২০০০ নতুন মূর্তি নির্মিত হয়েছে যা গত ১৫ বছর ধরে আমাদের দেশের প্রধান শহরগুলির প্লাজার মোড়গুলোতে বসানো হচ্ছে। এই ডিসেম্বরে ভেনেসুয়েলান স্টাইলে তৈরি হচ্ছে 'শিশু যীশুর অঙ্গবিন্যাস', ২০১৫য় শিল্পকর্ম রেনোভেশানের অন্যতম সফল দৃষ্টান্ত এই কাজটি।

২০১৬য় নতুন উদ্যমে, নতুন শক্তি নিয়ে মার্গারিতা দ্বীপে পোরলামার শহরে বেইয়া ভিস্তার আর্ট স্কুল খুলবে। কাজের ও চিন্তা বিনিময় ছড়িয়ে দেওয়ার একটা ভালো মাধ্যম।

২০১৬ নিশ্চিতভাবেই নতুন কাজ ও মূর্তিনির্মাণে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেবে। 'ঘোড়ার প্রেম' সিরিজ নিয়ে কাজ করছি কাঠের ছোট-বড় টুকরো নিয়ে, সাদার ওপর সাদা রেখে। কেননা এটাই শিল্প, ভালোবাসা ও আবেগ...

ভাস্কর
            

Silvia Favaretto সিলভিয়া ফাভারেত্তো

                                           

Poesie in omaggio ad Alejandra Pizarnik

আলেজান্দ্রা পিজারনিকে কবিতার শ্রদ্ধার্ঘ্য

 
LA NOCHE DE LOS CUERPOS

Yo me he visto de cenizas
Desmigajada, impalpable
Completamente seca y gris

Yo me he visto de cenizas
Los ojos duros y vidriosos
Volviéndose polvo, barro seco.

Me he visto amasarme en tierra y piedra
Excavar hacia la luz hasta incorporarme
Levantarme del suelo en la noche oscura
Sentir una vez más el frío y el pavor.
Me he visto echar pasos tambaleantes
Recuperar de a poco vigor y fuerza
Andar por el camino
Hasta llegar a tu puerta,
y acá estoy,
mujer de carne y nervios,
para decirte
que no me mataste,
que esta vez tampoco me muero
que este goteo ha de tardar
unas cuantas horas más por lo menos.

মূর্ত রাত

ভস্ম থেকে দেখেছি নিজেকে
ছিন্নভিন্ন, স্পর্শাতীত
তৃষ্ণার্ত এবং ধূসর।

ভস্ম থেকে দেখেছি
কাঁচের মতো নিষ্ঠুর চোখ
ধুলো পাক খায় শুখা মাটিতে।

দেখেছি নিজেকে পাথরে-মাটিতে পিষে যেতে
আলোর পথে চলে খনন যতক্ষণ না হয়ে উঠি বিমূর্ত
জেগে উঠি আঁধার রাতে মাটির গভীর থেকে
আরো একবার অনুভব করি হিমেল ভয়।
দেখেছি নিজের টলোমলো হাঁটা
ফিরে আসে কিছুটা জীবনীশক্তি ও ওজস্বিতা
হেঁটে যাই পথে
তোমার দুয়ারে পৌঁছানো পর্যন্ত,
আর এখানে আমি,
মাংস আর শিরা-উপশিরায় মোড়া এক নারী,
তোমাকে শুধু বলার জন্য-
তুমি তো আমায় হত্যা করোনি,
এবারও আমি নিজেই মরেছি
এই রক্তক্ষরণ অন্তত আর
কয়েক ঘন্টা বেশি সময় নিচ্ছে।


LA NOTTE DEI CORPI

Mi sono vista di cenere,
Sbriciolata, impalpabile,
Completamente secca e grigia

Mi sono vista di cenere
Gli occhi duri e vitrei
Che diventavano polvere, fango secco.

Mi sono vista impastata in terra e pietra
Scavare verso la luce fino a tornare in me
Alzarmi da terra nella notte scura
Sentire ancora una volta il freddo e il timore.
Mi sono vista fare qualche passo vacillante
Recuperare poco a poco vigore e forza
Camminare sullo sterrato
Fino ad arrivare alla tua porta,
Ed eccomi qui,
Donna di carne e nervi,
Per dirti
Che non mi hai ucciso,
Che nemmeno stavolta morirò,
Che questo stillicidio dovrà durare
Un altro bel po d’ore per lo meno.




ME DESMIENTO

Me dejo hacer el amor por el silencio
Amordazada y maniatada
Lo dejo desvestirme
Y hundirse hacia mis huesos,
Dejo que me envuelva sin gemidos,
Lo dejo que se apodere de mis sentidos,
Sólo le pido que me lleve la cruz
Sólo le requiero que se la lleve,
Al final de esta unión
Que ha de durar talvez un siglo.


 
নিজেকে অস্বীকার করি

নিজেকে ছেড়ে দিই নীরবতার অনুরাগস্নাত হবো বলে
আলিঙ্গনাবদ্ধ, বন্দী
ওকে ছেড়ে দিই উন্মোচিত হবার আকাঙ্খায়
আর ও ডুব দেবে আমার হাড়েমজ্জায়,
ছেড়ে দিই যাতে গোঙানি ছাড়াই আমাকে ঢেকে নেয়,
যাতে আমার অনুভূতির অধিকার নেয়,
শুধু ওকে অনুরোধ করব যেন আমার ক্রুশটা এনে দেয়,
আমার শুধু ওটাই প্রয়োজন,
এই মিলনের শেষে
যাতে হয়তো ওকে এক শতাব্দী থেকে যেতে হয়।


MI SMENTISCO

Lascio che il silenzio mi faccia l’amore
Imbavagliata e ammanettata
Lascio che mi svesta
E sprofondi fino alle mie ossa
Lascio che mi avvolga senza gemiti
Lascio che s’impossessi dei miei sensi,
Gli chiedo solo di portarmi la croce
Gli richiedo solo che la porti lui,
Alla fine di questa unione
Che dovrà forse durare secoli.


Diego Arandojo দিয়েগো আরানদোহো

UNAS ALAS PARA LUCIO 
   Lucio tenía trece años y amaba las mariposas.

            –Volaré un día como ellas, ¡ya verán! –les advertía a sus compañeros de clase.

            Era un niño de tez morena, cabello trigueño y ojos miel. Dulce como leche de cabra.

            –¿Y si nunca obtienes alas? –interrogó Analía, ubicada a su lado. Estaban en el colegio. Era un martes frío y espeso.

            Lucio buscó una respuesta mas no la halló. No podía negar su sueño. Muchos menos concebir un futuro adverso a su premisa mariposil.

            –Volaré –recalcó, abriendo su cuaderno y dibujando una bonita mariposa.

           Algunos meses después la madre de Lucio perdió el rastro de su hijo. En la habitación del pequeño había un centenar de ilustraciones alegóricas al universo de las mariposas; libros, folletos y recetarios médicos.

            El investigador policial Facundo Roca determinó –después de una minuciosa pesquisa– que la hipótesis de secuestro era la más viable.

            –Me tildarán de insano, pero creo con firmeza que el niño Lucio A. fue secuestrado por la naturaleza.

            Hubo un silencio incómodo en la comisaría.

            –¿Cómo…? –soltó por sus labios la madre de la criatura.

            Facundo se aflojó la corbata. Tomó de las manos a la mujer. La miró con seriedad. En esos ojos había verdad.

            –La madre naturaleza, la Cíbeles , castiga a todo aquel que añora convertirse en bestia. Sin importar si se trata de un insignificante insecto o un bravo león –aseguró el investigador.

             La jornada fue extraña. En el cielo, en el viento, en los árboles de aquel pueblo todo se volvió misterioso.

            Lucio jamás volvió a ser visto. Sin embargo Analía (que había estado secretamente enamorado de él) se introdujo en un bosque cercano. Buscó y clasificó miles de mariposas hasta encontrar una que se posó en su boca, simulando un beso.

            La niña intentó atrapar al insecto… pero este voló muy alto, resguardándose entre las hojas de un roble.


লুসিওর জন্য কয়েকটি ডানা


বছর তেরোর লুসিও ভালোবাসত প্রজাপতি, অনেক অনেক প্রজাপতি।

- ওদের মতো উড়ে যাবো একদিন। দেখিস তোরা! ধমকের সুরে ক্লাসের বন্ধুদের ও বলল।

ঈষৎ চাপা রঙ সোনালি চুল আর মিষ্টি চোখ-এমনি ছোটবেলায় ছিল লুসিও। যেন ছাগলের দুধের মতো মিষ্টি একটা বাচ্চা।

- আর যদি কখনো ডানা খুঁজে না পাস? ওর গা ঘেঁষে দাঁড়ানো আনালিয়া বলল। সেদিন ওরা স্কুলে ছিল, সেই ঠান্ডা আর কু
য়াশায় মোড়া মঙ্গলবারে।
লুসিও উত্তর খুঁজে পেলো না, কিন্তু নিজের স্বপ্নকে অগ্রাহ্য করতে পারল না। অন্ততঃ প্রতিকূল ভবিষ্যতেও প্রজাপতি হওয়ার প্রতিজ্ঞাবদ্ধ হবে--কল্পনা করে।

-আমি উড়বো, ও জোর দিয়ে বলে এবার, খাতা খুলেই এঁকে ফেলে সুন্দর একটা প্রজাপতি।

কয়েক মাস পরে লুসিওর মা ওর খোঁজ পেল না। ওর শোবার ঘরে পাওয়া গেল প্রজাপতি সমাজের একশো রূপকধর্মী ছবি, বই, পুস্তিকা আর ডাক্তারের প্রেসক্রিপসান।

তদন্তকারী পুলিশ অফিসার ফাকুন্দো রোকা পুঙ্খানুপুঙ্খ তদন্তের পর নিশ্চিত হলেন- অপহরণের সম্ভাবনাই সবচেয়ে বেশি।

- আমাকে সবাই পাগল বলবে, কিন্তু আমি খুব জোর দিয়ে বিশ্বাস করি, ছোট্ট লুসিও প্রকৃতির নিয়মেই হারিয়ে গেছে।

থানায় এক অস্বস্তিকর নীরবতা নেমে এলো।

মানে?- বিস্ময়ে হাঁ হয়ে গেল লুসিওর মা।

ফাকুন্দো নিজের টাইটা আলগা করলেন। লুসিওর মার হাত ধরে খুব গম্ভীরভাবে তাকালেন। সে চোখে কোনো মিথ্যা ছিল না।

- প্রকৃতি মা, সিবেলেস, সকলকে শাস্তি দেন যারা নিজেদের পশুতে রূপান্তর করতে চায়। এমনকি যদি তা তুচ্ছ পোকা বা সাহসী সিংহও হয়-বললেন তদন্তকারী অফিসার।

দিনটাই ছিল অদ্ভুত। আকাশ-বাতাস এমনকি গ্রামের গাছগাছালিও রহস্যময় হয়ে উঠল।

লুসিও কোনোদিনই সবার সামনে দিয়ে ফেরে না। যাই হোক, আনালিয়া ( মনের সঙ্গগোপনে ওকে ভালবাসতো) ঘরের কাছের জঙ্গলে প্রথম এলো। ও খুঁজে পেলো অনেক প্রজাপতি, ওদের বিভিন্ন শ্রেণীভুক্ত করল যতক্ষণ না একটা ওর মুখের ওপর এসে বসলো আর এঁকে দিলো চুমু।

আনালিয়া ওকে ধরার চেষ্টা করলো, কিন্তু প্রজাপতিটা উড়ে গেল অনেক উঁচুতে, ওক গাছের পাতায় আশ্রয় নিলো।